×

এক টুকরো দারচিনির কাঠিতেই কেল্লাফতে, দূর হবে অর্থনৈতিক সংকট

আপনার বাড়িতে থাকা একটি ছোট্ট জিনিস দিয়েই আপনি পেতে পারেন সমস্ত ঋণ থেকে মুক্তি? কী সেই জিনিস জানতে চান?

আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে অর্থ সংকটে ভুগছেন? আপনার জীবনেও কি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে হতাশা? হাজার বার চেষ্টা করেও জীবনে হতে পারছেন না সফল? বারবার জড়িয়ে পরছেন চারিদিকের ধার-দেনায়? তাহলে আর ভেঙে পরার দরকার নেই। আপনার রান্নাঘরে মজুদ রয়েছে এগুলো থেকে মুক্তির উপায়। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে তাই তো? আজ্ঞে না, আপনি ঠিকই পড়েছেন। আপনার বাড়িতে থাকা একটি ছোট্ট জিনিস দিয়েই আপনি পেতে পারেন সমস্ত ঋণ থেকে মুক্তি? কী সেই জিনিস জানতে চান?

দারচিনি (Cinnamon) সকলের কাছে একটি অতি পরিচিত মসলা। বহু রান্নার স্বাদকে বাড়াতে সাহায্য করে এই মসলাটি। বিরিয়ানি থেকে শুরু করে কষা মাংস অথবা পোলাও সবেতেই দারচিনির ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়াও গরম মসলারও একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান হচ্ছে এই দারচিনি। কারণ দারচিনি ছাড়া গোটা গরম মসলা এবং গুঁড়ো গরম মসলা প্রায় অসম্পূর্ণ বললেই চলে। দারচিনি মূলত সিনামোমাম গোত্রের বিভিন্ন প্রজাতির গাছের ছাল। যা সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া এবং ভারতে।

এছাড়াও মানব স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও দারচিনির অবদান অনস্বীকার্য। দারচিনি শরীর থেকে খারাপ এলডিএল কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং ভালো এইচডিএল এর মাত্রাকে ব্যালেন্সে রাখে। এছাড়াও দারচিনিতে মজুদ এন্টিঅক্সিডেন্ট জটিল রোগের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে। পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বল করতে ও পেটের ব্যাথা কমাতে দারচিনির ব্যবহার হয়ে আসছে বহু বছর ধরে। তবে এগুলো ছাড়াও অর্থ সংকট কমাতেও দারচিনির অবদান অনস্বীকার্য।

জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে কোনো ব্যক্তি যদি দীর্ঘদিন ধরে অর্থ সংকটে ভোগেন তাহলে সেই ব্যক্তি যদি একটি দারচিনির টুকরোকে একটি ২০০০ টাকার নোটের মধ্যে লাল সুতো দিয়ে বেঁধে আলমারিতে কিছুদিনের জন্য রেখে দেন তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই খুলে যেতে পারে সেই ব্যক্তির ভাগ্য। এছাড়াও প্রত্যেক মাসের প্রথম বৃহস্পতিবার কিছুটা দারচিনির গুঁড়ো হাতের তালুতে রাখুন ও বাড়ির বাইরে গিয়ে এমন ভাবে দারচিনির গুঁড়োতে ফু দিন যাতে দারচিনির গুঁড়ো বাইরের ভেতরে প্রবেশ করে। এভাবেই কয়েক মাসের ভেতরেই খুলে যেতে পারে আপনার অর্থ ভাগ্য। এমনটাই বলছে বিভিন্ন জ্যোতিষবিদরা।

Related Articles