×

সৌন্দর্যের নিরিখে নামি দামি নায়িকাদেরও হার মানাবে যীশু পত্নী নীলাঞ্জনা, রইল তাঁর ছবি

টলিউড ও বলিউডেরও বেশ দাপুটে অভিনেতা যীশু সেনগুপ্ত।

অভিনেতা যীশু সেনগুপ্ত (Jisshu Sengupta)। টলিউড ইন্ডাস্ট্রির এক বিশেষ নাম। শুধু টলিউড বললেও ভুল হবে বলিউডেরও বেশ দাপুটে অভিনেতা যীশু সেনগুপ্ত। অনেকদিন ধরেই বাংলা সিনেমার পর্দায় যীশুকে না দেখা গেলেও ছোটপর্দায় এখন বেশ দাপুটে সঞ্চালক তিনি। তাঁর অভিনয়ে যেমন কমেডি আছে, তেমনি অভিনয় নিয়ে সিরিয়াসও। যীশুর বিয়ে হয়েছে অনেকদিন, দুই সন্তান তাঁর। তাঁরা বেশ বড়।
প্রতিভায় পরিপূর্ণ হলেও বাংলার বুকে অন্যান্য তারকাদের তুলনায় তাঁর যীশু সেনগুপ্তের নাম-ডাক অতটা নেই বললেই চলে। অথচ দেখতেও সুদর্শন তিনি, অভিনয়েও তাঁর দাপট নজরকাড়া, তবুও কদর নেই তাঁর বাংলায়।

যদিও বাংলার অন্যান্য নায়কদের তুলনায় তিনি অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছেন। হিন্দি হোক বা দক্ষিণী সবেতেই তাঁর রাজত্ব চোখে পড়ার মতো। তবে ব্যক্তিগত জীবনে তাঁকে নিয়ে কোনও চর্চা নেই বললেই চলে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও তিনি বেশি সক্রিয় নয়। তাঁর ছেলে-মেয়ে-স্ত্রী কেউই নেটমুখী নন। যাই হোক, জানেন কী, যীশু সেনগুপ্তর স্ত্রী কতটা সুন্দরী, যার রূপের ছ্যাঁকাতে হার মানতে পারে আচ্ছা আচ্ছা টলিউড সুন্দরীরা। হ্যাঁ, আজকে আমাদের এই প্রতিবেদন অভিনেতার স্ত্রী নীলাঞ্জনাকে (Neelanjana Sengupta) নিয়ে।

এক কালে তিনিও অভিনয় করতেন, কিন্তু সংসারের চাপে নীলাঞ্জনা এখন
স্পটলাইট থেকে অনেকটাই দূরে বলা চলে। যীশুর সঙ্গেও কোনও বিশেষ অনুষ্ঠান ছাড়া তাঁর দেখা পাওয়া মুশকিল। রূপে লক্ষী গুনে সরস্বতী তিনি। অভিনয়ের সূত্র ধরেই যীশুর সঙ্গে আলাপ তাঁর। বিয়ে, সংসার ও সন্তানদের জন্য অভিনয় আর চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। তাঁর মা, অঞ্জনা ভৌমিক এক সময়ে বাংলা ইন্ডাস্ট্রির একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর জন্ম হয় মুম্বই-এ। সেখানেই বেড়ে ওঠা। নামজাদা ইংরেজী স্কুলে পড়াশুনো।

বাবা অনিল শর্মা ছিলেন সমাজের একজন প্রতিষ্ঠিত মানুষ। তাঁদের দুই মেয়ে নীলাঞ্জনা ও ছোট হলেন চন্দনা। ২০০২ সালে ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ দিয়ে তার টলিউডে প্রবেশ নীলাঞ্জনার। এরপর বাংলা ও হিন্দি উভয় ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেছেন তিনি। কিন্তু এখন তিনি অভিনয় থেকে একেবারেই বিচ্ছিন্ন, তাঁর বোন চন্দনাও জিতের (Jeet) সঙ্গে একটি ছবি করেছিলেন, সেই ছবিটি সফলও হয়েছিল, কিন্তু পরবর্তীতে আর তাঁকে কোথাও দেখা যায়নি।

Related Articles