×

সারেগামাপা-র বিজয়ী হলেন পদ্মপলাশ ও অস্মিতা, পুরস্কারের মুল্য জানলে চোখ উঠবে কপালে

জি বাংলা (Zee Bangla) অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি রিয়ালিটি শো হল ‘সারেগামাপা’ (SaReGaMaPa)।

জি বাংলা (Zee Bangla) অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি রিয়ালিটি শো হল ‘সারেগামাপা’ (SaReGaMaPa)। দীর্ঘ বেশ কিছু বছর ধরে মানুষের জনপ্রিয়তার তালিকায় রয়েছে গানের এই রিয়ালিটি শো টি। রবিবার ছিল সারেগামাপা-এর এই সিজনের গ্র্যান্ড ফিনালে। কে জিতবে এই সিজনে? কার মাথায় উঠবে জয়ের শিরোপা? এই নিয়ে দর্শকদের মধ্যে কৌতূহল ছিল বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে। রবিবার দিন গ্র্যান্ড ফিনালের মঞ্চে চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছায় ৬ প্রতিযোগী। এই ৬ জনের মধ্যে ২ জন জিতে নিয়েছে জয়ের শিরোপা।

এবারের সিজনে প্রতিযোগিতার মধ্যে যেকোনো একজনকে শ্রেষ্ঠ হিসেবে বেছে নেওয়া বিচারকের জন্য অত্যন্ত কঠিন ছিল। তাই শেষ পর্যন্ত একজন নয়, এবারে দুজনকে জয়ী হিসেবে বেছে নিয়েছে বিচারকেরা। এবারের সিজনে যুগ্মভাবে জয়ী হয়েছেন লক্ষ্মীকান্তপুরের পদ্মপলাশ হালদার, ও অস্মিতা কর। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন আালবার্ট কাবো এবং তৃতীয় হয়েছেন সোনিয়া গজমের। সারেগামাপা এর জয়ের খেতাব জেতার পাশাপাশি কি কি পুরস্কার পেয়েছেন জয়ীরা তা কি জানেন? প্রতি সিজনেই দেখা গিয়েছে সেরা সেরা মোটা অংকের টাকার পাশাপাশি আকর্ষণীয় সব পুরস্কার পেয়ে থাকে। এই সিজনেও তার কোন ব্যতিক্রম হয়নি। বলা যেতে পারে বরং অন্যান্য বারের তুলনায় এই সিজনে পুরস্কারের পরিমাণ আরো অনেক বেশি ছিল।

সারেগামাপা এর এই সিজনের যুগ্ম বিজেয়ী পদ্মপলাশ হালদার ও অস্মিতা কর দুজনেই একটি করে ৭ লক্ষ টাকার চেক পেয়েছেন। এছাড়া সোনার নেকলেস ও বিলাসবহুল গাড়ি দেওয়া হয়েছে দুজনকে। অন্যদিকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা আলবার্ট কাবো পেয়েছেন নগদ ৩ লক্ষ টাকার চেক। এছাড়া ফেসবুক ভিউয়ার্স চয়েস অ্যাওয়ার্ড জেতায় আলবার্ট অতিরিক্ত আরো ৪ লক্ষ টাকার চেক পেয়েছেন। তৃতীয় স্থানে থাকা সোনিয়া গজমের পেয়েছেন ১ লক্ষ টাকার চেক।

চ্যাম্পিয়নের ট্রফি জেতার পর পদ্মপলাশ বলেন, ‘বিজেতার খেতাব মেলায় ভীষণ ভালো লাগছে। সম্মানীয় বিচারক, অতিথিদের সামনে পারফর্ম করতে পারাটাই অনেক বড় বিষয়।’ এরপর অস্মিতাকে কিছু বলতে বলা হলে অস্মিতা বলেন, ‘দারুন একটা সফরে শামিল হয়েছিলাম, আমার নাম ঘোষণার সময়টা কখনও ভুলব না, খুবই ভালো লাগছে। আমার মা, দাদা, বৌদি এসেছিলেন, তবে বাবা বাড়িতে থেকেই আমার জন্য প্রার্থনা করেছেন। আমি স্টেজে উঠে গান গাইলে বাবা সবসময় প্রার্থনা করেন।’

Related Articles